
নোয়াখালীর
হাতিয়ায় অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অপবাদ দিয়ে এক নারী ও পল্লী চিকিৎসককে নির্যাতন
চালানো হয়েছে। এসময় চিকিৎসককে বিবস্ত্র করে নির্যাতন ও দুজনকে গাছে বেঁধে রাখার ভিডিওচিত্র
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। জেলা পুলিশ সুপার জানান,পুরো ঘটনাটি তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে।
গেল ১
জানুয়ারি নোয়াখালীর হাতিয়ার আদর্শ গ্রামের এক নারী ও এক পল্লী চিকিৎসককে অনৈতিক
কাজে জড়িত থাকার অপবাদ দিয়ে আটকে করে ৫/৬ জন যুবক। পল্লী চিকিৎসক ঘরের ভেন্টিলেটর
ভেঙ্গে পালানোর চেষ্টা করলে দুজনকে ঘরের পাশে সুপারি গাছে বেঁধে পিটিয়ে জখম করা হয়।
এ সময় পল্লী
চিকিৎসককে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের চিত্র মুঠোফোনে ধারণ করা একটি ভিডিওচিত্র এবং
গাছের বেঁধে রাখার ছবি গেল শনিবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ে। তবে বিষয়টি নিয়ে পরস্পর বিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন
ভূক্তভোগি ও স্থানীয়রা।
এ ঘটনায় ওই
নারী ৫ জানুয়ারি জেলা আদালতে অভিযোগ করেন স্থানীয় জিহাদ,ফারুক,এনায়েত, ভুট্টু মাঝি ও ফারুক তাকে ধর্ষণের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে নির্যাতন
চালায়।
আদালতেরর
নির্দেশে ঘটনা তদন্তে মাঠে নেমেছে পুলিশ। জেলা পুলিশ সুপার আলমগীর হোসেন জানান, পুরো ঘটনাটি খতিয়ে দেখঅ হচ্ছে।
শনিবার
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি এক নারীর বলে প্রচার করা হয়।