
ভাসানচরে পৌছেছেন এক হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গা। সকালে পতেঙ্গা নৌঘাট থেকে তাদের নিয়ে ভাসানচরে উদ্দেশে রওয়ানা করে ৮টি জাহাজ। চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ইলিয়াস হোসেন জানান,নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের তত্বাবধানে তাদের ভাসানচরে নেয়া হচ্ছে। সেখানে সাময়িকভাবে এক লাখ রোহিঙ্গার আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এজন্য দুই হাজার তিনশ কোটি টাকা ব্যয়ে আধুনিক সুবিধা সম্বলিত ১২০টি ক্লাস্টার হাউজ করা হয়েছে।
এদিকে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তর করা হলেও মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনকেই অগ্রাধিকার দেবে বাংলাদেশ সরকার। মন্ত্রণালয় জানায়, ভাসানচরে অস্থায়ীভাবে আশ্রয় দেওয়া হলেও মিয়ানমারে তাদের ফিরতেই হবে। অস্থায়ীভাবে আশ্রয়প্রাপ্ত মিয়ানমার নাগরিকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য বাংলাদেশ সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে। মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়াটাই এই সঙ্কটের একমাত্র টেকসই সমাধান।
বাংলাদেশ সরকারের প্রকৃত প্রচেষ্টাকে দুর্বল বা ভুল ব্যাখ্যা না করার জন্য সর্বাত্মক সতর্কতা অবলম্বন করার আহ্বানও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।