উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার বিভিন্ন চরে প্রতিবছরই শীত মৌসুমে আশ্রয় নেয় হাজার হাজার পরিযায়ী পাখি। হাজারো পাখির কলতানে মুখর হয়ে ওঠে চরগুলো। তবে শিকারিদের দৌরাত্মে কমছে পরিযায়ী পাখির আগমন। এজন্য পাখির অভয়রাণ্য গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
প্রতিবারের মতোই উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলার অর্ধশতাধিক চরে আশ্রয় নিয়েছে পরিযাই পাখি। নিরাপদ আশ্রয়ের আশায় হাজার হাজার মাইল পথ পারি দিয়ে বাংলাদেশে আসলেও পাখিগুলোর কোন নিরাপত্তা নেই। শিকারিদের বিষটোপ আর জালে মারা পড়ছে পাখিরা।
শিকারিরা পাখি ধরে বিভিন্ন হোটেলে ও বাসা বাড়িতে বিক্রি করে। চিকিৎসকরা বলছেন, বিষাক্ত রাসায়নিক দ্রব্য খাইয়ে শিকার করা এসব পাখির মাংস মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর।
শিকার বন্ধে কর্তৃপক্ষের তেমন কোন নজরদারি নেই বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। তবে কোস্টগার্ড বলছে, পাখি রক্ষায় নিয়মিত অভিযান চালানো হয়।
পরিযাই পাখিদের নিরাপত্তায় অভয়াশ্রম গড়ে তোলার দাবি স্থানীয়দের।