
ঘোষনার দুই বছরেও শুরু হয়নি ফরিদপুরের সিএ্যান্ডবি ঘাটকে নদী বন্দরের কার্যক্রম। ঘাট এলাকায় ড্রেজিং না হওয়ায় নাব্যতা সংকটে ভুগছে পদ্মা নদীর কয়েক কিলোমিটার এলাকা। এ কারণে ঘাট থেকে প্রায় ছয় কিলোমিটার দূরে পদ্মায় আটকে আছে বেশ কয়েকটি পন্যবাহী কার্গো ও ট্রলার।
ফরিদপুরের সিএন্ডবি ঘাটকে নদী বন্দর ঘোষণা করা হয় ২০১৫ সালের ১৮ আগষ্ট। সীমানা নির্ধারণ করা হয় সদর উপজেলার উত্তরের সীমানা ডিক্রিরচর ইউনিয়নের টেপুরাকান্দি,দক্ষিণের সীমানা আলীয়াবাদ ইউনিয়নের সাদিপুর মৌজা পর্যন্ত। কিন্তু দুই বছরেও শুরু হয়নি নদী ড্রেজিং।
এতে ঘাটে ভিড়তে পারছেনা পন্যবাহী কার্গো ও বড় ট্রলার।বাধ্য হয়ে ছোট নৌযান ব্যাবহার করে পন্য ঘাটে আনায় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা।
এতে নৌযানে পন্য পরিবহন কমে যাওয়ার পাশাপাশি রাজস্ব আদায় কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। আর আশার বাণী শুনালেন বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ। চলতি অর্থ বছরের জন্য ফরিদপুর নদী বন্দর ইজারা দেয়া হয় ৩৭ লাখ টাকা।